বন্দরে কুদ্দুস হত্যায় মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি বুড়া নাঈম এর প্রকাশ্য চলছে রমরমা মাদক ব্যাবসা
বন্দর প্রতিনিধি -নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলা থানাধীন বন্দর রেললাইন দক্ষিন কলাবাগ পিতা( আলী হোসেন) এর ছেলে বুড়া নাঈম(বয়স ২৫) দীর্ঘ দিন প্রকাশ্য মাদক বিক্রি করে আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে একসময় বন্দরে খান মাসুদের প্রভাব বিস্তার করে এলাকায় এাস রাজত্ব করেন পট পরিবর্তন পর আবার কোন অদৃশ্য শক্তি প্র’ভাব বিস্তার করে আবার শুরু হয়েছে তার রমরন মাদক ব্যাবসা
উল্লেখ্য গত ২৩ জুন বন্দরে একই দিনে আলোচিত জোড়া খুনের ঘটনায় মেহেদী ও কুদ্দুস নামে ২জন হত্যার ঘটনায় কুদ্দুস হত্যায় মামলায় খুনের সাথে জড়িত থাকায় ঘটনায় ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী হন বুড়া নাঈম অন্যন আসামীরা ধরা পড়ে জেল হাজতে থাকলে ও সে প্রকাশ্য গুড়ে বেড়াচ্ছে
এবং এলাকায় তার এাস স্বর্গ রাজ্য গড়ে তুলছে দিন দিন এবং
পাশাপাশি মাদক ব্যাবসা এবং মাদক কারবারি চোরাচালান সাথে জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।
পুলিশ প্রশাসন কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দিনের পড় দিন প্রকাশ্য মাদক ব্যাবসা করে যাচ্ছে এতে জনমনে প্রশাসনকে নিয়ে প্রস্ন যে একসময় বন্দরে সাবেক ছাএদলের সাংগঠনিক সম্পাদক খানমাসুদের প্রভাব খাটিয়ে এলাকায় নানা অপকর্ম করে বেড়িয়েছিলে সেই বুড়া নাঈম জুলাই অভ্যুথনের পট পরিবর্তন হলে অদৃশ্য কোন শক্তির প্রভাবে আবার সেই এাস রাজত্ব করে বেড়াচ্ছেব বুড়া নাঈম আবার শুর হয়েছে প্রকাশ্য মাদক ব্যাবসা নিয়ে আবারও বেপরোয়া হয়ে উঠছে বলে জানা যাচ্ছে।
নাম বলতে অনিচ্ছুক ব্যাক্তিরা সাংবাদিকদের বলেন বুড়া নাঈম কোন এক অদৃশ্য নেতার ছএছায়া এরকম বেপরোয়া হয়ে উঠছে দিনদিন এলাকায় মাদকে সহজ করে তুলছে এর রয়েছে কিশোর গ্যাঙ সদস্য রয়েছে অস্র কোন কিছু বললে
দারালো অস্র সহ তার কিশোর গ্যাঙ বাহিনী নিয়ে হামলা করে এছাড়াও দিনে দুপুরে প্রকাশ্য মাদক দ্রব্য তুলে দিচ্ছি উঠতি বয়সি কিশোরদের কাছে এর হাত থেকে আমরা এলাকাবাসী বাচতে চাই এবং মাদকদ্রব্য সহজে পাওয়া যায় সেটা আবার প্রকাশ্য দিনে দুপুরে সেবন করছে এই বুইড়া নাঈম হাত থেকে যুব সমাজ রক্ষা করতে এলাকায় বাসী সেনাবাহিনীর পাশাপাশি আইন প্রশাসনের কাছে জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করি
এ ব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ লিয়াকত হোসেন বলেন আমরা মাদকের ব্যাপারে সবসময় জিরো ট্রলারেন্স ঘোষনা করি বিষয় টা আমি জেনেছি আমি দ্রুত আইনিও ব্যাবস্থায় গ্রহন করবে বলে জানান



